Friday, September 6, 2019

দেওয়ানী ও ফৌজদারি আইন- কোর্স নং ১০১


লেখাঃ রিয়াদ বিন ইসলাম
Topics: Criminal Law & Civil Law
ফৌজদারী আইনঃ
Criminal শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে ল্যাটিন শব্দ crimin থেকে যার অর্থ অভিযুক্তকরন সম্পর্কিত।ফৌজদারী শব্দটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে মুলত দেওয়ানি,রাজনৈতিক অথবা সামরিক আইনের বিপরীতে।
ফৌজদারী আইন হলো আইনের সে অংশ যা ফৌজদারী অপরাধ গুলোর শাস্তি নিয়ে কাজ করে।সাধারণত ফৌজদারী  হলো সেগুলো যেগুলো সরকার জননিরাপত্তার বিরুদ্ধে করা হয়।
ফৌজদারী কার্যবিধির ব্যাখ্যাঃ
ফৌজদারী কার্যবিধি একটি পদ্ধতিগত দন্ড আইন যার উদ্দেশ্য হলো দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মাধ্যমে অপরাধ দমন করা,যেহেতু এটা প্রকৃতিগতভাবে দন্ড আইন,সুতরাং এটি অবশ্যই অপরাধীর অনুকুলে ব্যাখ্যা দিতে হবে।অর্থাৎ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে যদি কখনো অস্পষ্টতা বা  পরিস্থিতির উদ্ভব হয়,তাহলে এই কার্যবিধিটি অবশ্যই অপরাধীর পক্ষে ব্যাখ্যা করতে হবে।
ফৌজদারী অপরাধ সমূহঃ
.কাহারও শরীরে আঘাতের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কাজ করা।
.দলবদ্ধ হয়ে কাউকে হত্যা করা।
.কাউকে হত্যা করা।
.চুরি করার উদ্দেশ্যে কাহারও ঘর ভাঙা।
.ঘুষ দেয়া বা নেয়া।
.কাউকে অপহরণ করা
.ডাকাতি করা ইত্যাদি।


দেওয়ানী আইনঃ
দেওয়ানী আইন হলো সেই আইন যা indevisual দের মধ্যে Organisations গুলোর মধ্যে বা Indevisual Organisations এর মধ্যে সমস্যা বা নৈরাজ্য সম্পর্কে আলোচনা করে।যেখানে ভুক্তভোগীকে ক্ষতিপূরণ দিতে হয় অপরাধী কে শাস্তি প্রদান করা হয় না বরং জরিমানা দিতে হয়,যেমন কোনো ধরনের অপকর্ম করা,অথবা জমিজমা নিয়ে বিরোধের মামলা ইত্যাদি।
ফৌজদারী অপরাধের শাস্তিঃ
.অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আদালত কর্তৃক কারাদণ্ড প্রদান করা হয়ে থাকে।
.অভিযুক্ত ব্যক্তি সরকারকে জরিমানা প্রদান করে থাকে
.আদালত কর্তৃক অভিযুক্ত ব্যক্তিকে মৃত্যুদন্ড দিতে পারে।
দেওয়ানী অপরাধের শাস্তিঃ
.অভিযুক্ত ব্যক্তি আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ক্ষতিপূরন দিবে
.আদালত কর্তৃক বিচারের মাধ্যমে তার উপর বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে।

দেওয়ানী আইন ফৌজদারী আইনের পার্থক্যঃ
)সংজ্ঞাগতঃ
দেওয়ানী আইন হলো যা ব্যক্তিকেন্দ্রিক অথবা প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক অথবা ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান উভয় কেন্দ্রিক সমস্যা বা নৈরাজ্য আলোচনা করে,যেখানে ক্ষতিগ্রস্তকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হয়।
অন্যদিকে ফৌজদারী আইন হলো যে আইনগুলো সরকার জননিরাপত্তার বিরুদ্ধে করা কাজ এর জন্য শাস্তির বিধানস্বরুপ প্রনয়ণ করা হয়।
)উদ্দেশ্যগত পার্থক্যঃ
দেওয়ানী আইনের উদ্দেশ্যগুলো হলো মানুষের একে অন্যের সাথে যে ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকে সেখানে সততা বা সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা,এবং সাথে সাথে এটা প্রমান করা যে তারা একে অপরের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে না।
অপরপক্ষে ফৌজদারী আইনের উদ্দেশ্য হলো দেশে এবং সমাজের স্থিতিশীলতা রক্ষা করা অপরাধী কে শাস্তি দেয়ার মাধ্যমে, এবং অপরদিকে শাস্তি দেয়ার মাধ্যমে তাদের অন্যদের অপরাধমূলক কাজ হতে বিরত থাকা।
) সিদ্ধান্তগত পার্থক্যঃ দেওয়ানী আইনে বিবাদী দোষী বা দায়ী কিনা সে সম্পর্কে সিদ্ধান্ত প্রদান করেন জজ বা বিচারক।
অন্যদিকে ফৌজদারী আইনে বিবাদীর জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় জুরি বোর্ডের মাধ্যমে। অর্থাৎ এখানে কারো একা সিদ্ধান্তের মাধ্যমে রায় প্রদান করা হয়না। জুরি বোর্ডের সদস্যদের মাঝে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা সমালোচনা ইত্যাদির মাধ্যমে বিবাদীর অপরাধের শাস্তির রায় প্রদান করা হয়।
) শাস্তির বিধানঃ দেওয়ানী আইনে অপরাধীর অপরাধের জন্য বিবাদীর আর্থিক ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়ে থাকে, অথবা বিবাদীর উপর বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
অপরপক্ষে ফৌজদারি আইনে বিবাদী কে Custodial শাস্তি অর্থাৎ তাকে আদালত কর্তৃক সশ্রম কারাদণ্ড অথবা বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। দেওয়ানী মামলার অপরাধ যেমনঃ জমি জমা অথবা সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ। ফৌজদারী মামলার অপরাধ হত্যা,ধর্ষণ,খুন ইত্যাদি।
.ক্ষমতাগত পার্থক্য:
দেওয়ানী আদালতের নিজ থেকে সাক্ষ্য গ্রহনের কোন ক্ষমতা বা এখতিয়ার নেই ;পক্ষগন কর্তৃক অর্থাৎ বাদী বিবাদী কর্তৃক নির্ধারিত পদ্ধতিতে উপস্থাপিত সাক্ষের ভিত্তিতেই বিচারকদের মামলার সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
অন্যদিক ফৌজদারী আদালতের নিজ থেকে সাক্ষ্য গ্রহনের কিছুটা ক্ষমতা রয়েছে যেমন ধারা ৫৪০ অনুযায়ী একজন ম্যাজিস্ট্রেট অনুসন্ধান বা বিচারকার্যের যে কোন স্তরে যে কোন সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ বা সাক্ষ্য গ্রহন করতে পারেন যদি তা সংশ্লিষ্ট মামলার সুষ্ঠ তদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় হয়।
.উকিল নিয়োগ:
দেওয়ানী মামলায় বিবাদীকে সরকার কর্তৃক উকিল নিয়োগ দেওয়া হয়না।তাকে নিজ খরছে উকিল নিয়োগ দিতে হয়।এবং উকিল নিয়োগের খরছ বিবাদীকেই বহন করতে হয়।
কুন্তু ফৌজদারী মামলার ক্ষেত্রে বিবাদীর যদি উকিল নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা ব্যসামর্থ না থাকে সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্র কর্তৃক তার পক্ষে উকিল নিয়োগ দিতে হয়।
.প্রমানের মানদন্ড:
দেওয়ানী আইনের মামলা সমূহের ক্ষেত্রে রায় দেওয়ার সময় একটি নীতির প্রতি লক্ষ্য করা হয়।যাকে ইংরেজিতে বলাহয় Balance of probability.বা সম্ভব্যতার হারের প্রতি লক্ষ্য রাখা হয়।অর্থাৎ বিবাদীর অপরাধ প্রমাণ হওয়ার সম্ভবনা বেশি হতে হবে।এখানে সম্ভবনার ভিত্তিতে বিচারকগণ সাক্ষী কর্তৃক উপস্থাপিত বক্তব্যের আলোকে তাদের রায় প্রদান করে থাকেন।
অন্যদিকে ফৌজদারী মামলার ক্ষেত্রেও একটি নীতির প্রতি লক্ষ্য রাখা হয়। যাকে ইংরেজিতে বলা হয় Beyond resonable doubt বা সন্দেহের উর্ধ্বে ওঠা।অর্থাৎ অপরাধী কর্তৃক সংঘটিত অপরাধ যখন সন্দেহের উর্ধ্বে উঠে প্রমানিত হবে তখন বিচারকগণ মামলার রায় প্রদান করবেন।

ফৌজদারী আদালতের শ্রেণিবিভাগ গঠন:
উপস্থাপনা:অপাধের প্রকৃতি গুরুত্ব বিবেচনা করে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের আদালত ব্যাবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত হচ্ছে সুপ্রিমকোর্ট।  গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধানের ১৪৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিমকোর্ট ব্যতীত আইনের দ্বারা  যেরূপ প্রতিষ্ঠিত হবে সেরূপ অন্যান্য অধস্তন আদালত থাকবে।ফৌজদারী কর্যবিধির ধারা অনুযায়ী বলা হয়েছে যে হাইকোর্ট বিভাগ আপিল বিভাগের সমন্বয়ে  গঠিত সুপ্রিমকোর্ট এবং অন্য কোন আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত আদালত ছাড়াও বাংলাদেশে শ্রেণির ফৌজদারী আদালত থাকবে।
নিম্নে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা উপস্থাপন করা হলঃ-
. দায়রা আদালত
.মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
.প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট
.দ্বিতীয় শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট
.তৃতীয় শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট

 দায়রা আদালতঃ  
ফৌজদারি কার্যবিধির ধারায় বলা হয়েছে বাংলাদেশে কিছু  ফৌজদারি আদালত বিভাগ থাকবে এবং বিভাগের আওতায় প্রতিটি জেলায় একটি করে দায়রা আদালত বিভাগ অথবা প্রত্যেক দায়রা বিভাগে একাধিক জেলা থাকবে। সরকার এরূপ বিভাগ জেলার সীমারেখা অথবা সংখ্যার পরিবর্তন  করতে পারবেন। মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য দায়রা আদালতকে মেট্রোপলিটন দায়রা আদালত বলা হবে।
ফৌজদারি  কার্যবিধির ধারার বলা হয়েছে প্রত্যেক দায়রা বিভাগের জন্য সরকার একটি দায়রা আদালত স্থাপন করবে। এবং আদালতে একজন দায়রা জর্জ নিয়োগ করবে। মেট্রোপলিটন এলাকার দায়রা আদালতকে মেট্রোপলিটন দায়রা আদালত বলা হয়।
আদালতের দায়িত্ব পালনের জন্য সরকার অতিরিক্ত এক বা একাধিক ব্যক্তিকে অতিরিক্ত বা সহকারী জর্জ হিসেবে নিয়োগ দিতে পারবেন।প্রত্যেক দায়রা বিভাগে একজন দায়রা জর্জ এক বা একাধিক সহকারী বা অতিরিক্ত সহকারী দায়রা জর্জ থাকবে।
বাংলাদেশের তিনটি পাবর্ত্যজেলা ব্যতীত ৬১ টি জেলায় বর্তমানে ৬১ টি দায়রা জর্জ আদালত রয়েছে।রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবানের জন্য চট্টগ্রাম দায়রা বিভাগ দায়িত্ব পালন করে।
দায়রা জর্জদের বিচারঃ
দায়রা জর্জরা সংশ্লিষ্ট দায়রা বিভাগে দায়রা আদালতে বিচার্য, যে কোন ফৌজদারী মামলার বিচার করার এবং ফৌজদারী কার্যবিধির ৩২ নং ধারার উপধারার বিধাব বলো আইন অনুমোদিত যে কোন দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা রাখেন দায়রা জর্জরা।তবে দায়রা আদালতে মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন আদেশ প্রদান করলেতা কার্যকর করা ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন প্রয়োজন হয়।
অতিরিক্ত দায়রা জর্জরা শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে দায়রা জর্জদের ক্ষমতা রাখেন।
কিন্তু সহকারী দায়রা জর্জরা ফৌজদারিী কার্যবিধির ৩১ ধারার উপধারার বিধান বলে মৃত্যুদণ্ড অথবা দশ বছরের বেশি কারাদণ্ড ব্যতীত আইন অনুমোদিত যে কোন দন্ড প্রদান করতে পারেন।
প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতঃ-
ফোজদারী কার্যবিধির ১২ ধারায় বলা হয়েছে যে,মেট্রপলিটন এলাকার বাহিরে যে কোন জেলায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ব্যাতীত সরকারের প্রয়োজন অনুযায়ী ১ম ২য় ৩য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করতে পারেন।এবং বিধি অনুসারে তাদেরকে যে ক্ষমতা প্রদান করা হবে সরকার অথবা সরকারের নিয়ন্ত্রন সাপেক্ষে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সময়ে সময়ে তা প্রয়োগের স্থানীয় এলাকা নির্ধারণ করে দিতে পারেন।
১ম ২য় ৩য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের বিচারের শাস্তিঃ-
একজন প্রথম শ্রেনির ম্যাজিস্ট্রেট মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন বা ১০ বছরের অধিক শাস্তি হতে পারে এমন অপরাধ ব্যতীত অন্য সকল অপরাধের বিচার করতে পারেন। ৩২ এর ধারা অনুযায়ী একজন প্রথম শ্রেনির ম্যাজিস্ট্রেট কারাবাসসহ অনাধিক বছরের কারাদণ্ড অথবা ১০ হাজার টাকা জরিমানার করতে পারে। কিন্তু ১০ বছরের অধিক শাস্তি হতে পারে এমন ব্যক্তির বিচার করতে পারেনা।
২য় শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটঃ তিনি বছরের অধিক অথবা হাজারের বেশি টাকার জরিমানার করতে পারেন না।
৩য় শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটঃ  তিনি বছরের অনাধিক অথবা হাজার টাকার বেশি জরিমানা করতে পারেন না।
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতঃ
ফৌজদারী কার্যবিধির ১৮ ধারার বিধান মতে সরকার মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য একজন চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এবং অন্য যেরূপ সংখ্যক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা প্রয়োজন মনে করেন সেরূপ নিয়োগ করতে পারেন।সরকার প্রয়োজন মনে করলে সে এলাকায় এক বা একাধিক অতিরিক্ত চিফ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করতে পারেন।
দন্ড প্রদানের ক্ষমতাঃ-
অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটগণ ফৌজদারী কার্যবিধির ১৮ ধারা অনুযায়ী বর্তমানে বলবৎযোগ্য অন্য আইন অনুসারে সরকারের নির্দেশ মত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের সকল বা যে কোন ক্ষমতা প্রাপ্ত হবেন।সরকা ফৌজদারী কার্যবিধি অনুযায়ী কোন বিশেষ মামলা বা বিশেষ শ্রেণীর মামলা সমূহ সম্পর্কে অথবা মেট্রোপলিটন এলাকার বা এর কোন অংশের সাধারণ মামলা সমূহ সম্পর্কে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের সকল বা যে কোন ক্ষমতা যে কোন ব্যাক্তিকে অর্পন করতে পারবেন।ফৌজদারী কার্যবিধির ২১ ধারায় বলা হয়েছে যে চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তার অধিক্ষেত্রের স্থানীয় সীমার মধ্যে কার্যবিধি বা বর্তমানে বলবৎযোগ্য অন্য কোন আইন অনুসারে তাকে বা কোন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রদত্ত সকল ক্ষমতা প্রয়োগ করবেন।

[Reference]
Md. Abdul Halim, Text Book on Code of Criminal Procedure, 3rd Edition (Dhaka 2015)
Dr. Md Aktarujjaman,Interpretion of Statutes and General Clauses Act along with Interpretation of Contract and Deeds,1st Edition (Dhaka 2009)
Wikipedia & Google


No comments:

Post a Comment